মালালা ইউসুফজাই যিনি এই দশকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একজন তরুণী। বিশ্বব্যাপী নারীশিক্ষা অধিকারের পক্ষে এই দশকে মালালার কৃতিত্বকে সম্মান জানিয়ে জাতিসংঘ এই ঘোষণা দেয়। কনিষ্ঠতম নোবেলজয়ী মালালা মৃত্যুভয়কে উপেক্ষা করে নারীদের অধিকার নিয়ে লড়ে সফলও হয়েছেন। ২০১৩ সালে ১২ জুলাই তিনি সারা বিশ্বের পাঁচশ জন শিক্ষা আন্দোলনকর্মীর সামনে ভাষণ দেন। জাতিসংঘের বৈশ্বিক শিক্ষার অংশ হিসেবে যুবসমাজের লিখিত শিক্ষার অধিকার সংক্রান্ত একটি সংকল্পপত্রও তিনি পাঠ করে শোনান। আর এই ঘটনাকে স্মরণ করতে জাতিসংঘ ১২ জুলাইকে ‘মালালা দিবস’ ঘোষণা করে।
ইউসেপ বাংলাদেশের সুবিধাবঞ্চিত প্রতিটি শিক্ষার্থীর জীবনের গল্পগুলোও যেন মালালার সাথে কিছুটা কিংবা একদমই মিলে যায়, সংগ্রাম আর নানা বাধা পেরিয়ে অবশেষে সফলতা।